বৈজ্ঞনিক ভাবে ,
ক্বারিয়ানা পদ্দতিতে কুরআন শিক্ষা
বিশুদ্ধ করে কুরআন পড়িতে যে সব নিয়ম দরকার হয়, সেই সমস্ত নিয়ম কানুনকে তাজবীদ বলা হয়।
বন্দুরা তোমাদের সমস্যা আজ হবে সমাধান,তোমাদের খেদমতে রয়েছে আমাদের আয়োজনে পরিপূর্ন তাজবিদ শিক্ষা গইট ।অবশ্যই অ্যাপটি ডাউনলোড করে সষ্টার অথবা তারা দিয়ে সহজগিতা করবেন ।
যা পাবেন আমাদের বইটিতে-
ইস্তিলা, ইস্তিলার ৭ হরফ ছ-দ, দ্ব-দ, ত্ব, জ্ব, ক্ব-ফ, গঈন আর খ- সব সময় মোটা হবে এই সব হরফ ইস্তিলা।
➤ ছফিরহ, শিষ দেয় (ছফিরহ), ছফিরর তিন হরফ ছ-দ, ছীন, জ।
➤ কলকলা, কলকলার হরফ বা, ত্ব, ক্ব-ফ, দাল আর যখন জীম হয়, উহার উপর সুকুন হলে কলকলা করে পড়তে হয়।
➤ ওয়াজিব গুন্না, ওয়াজিব গুন্নার ২ হরফ, নূনের উপর তাশদীদ গুন্না করা ওয়াজিব। মীমের উপর তাশদীদ গুররা করা ওয়াজিব।
➤ সব গুলো মদ্দের হরফ এক আলিফ মদ্দে আছলী।
➤হামজার সাথে মদ্দ হলে ১ আলিফ মাদ্দে বদল।
➤ দুই যবরে দম ফেললে, ১ যবর বাদ দিয়ে, এক আলিফ টানতে হয়, একেই মদ্দে ইওয়াজ কয়।
➤ গোল চিহ্ন ওয়াকফে তাম, দম ফেলে আর পড়া যাবে না।
➤ হ্যা এ জমিরের বামে, হামজাহ যদি না থাকে, এক আলিফ মদ্দে ছিলায় ক্বছিরহ।
➤ হরফে লীনের বামে যদি, আরজী সাকিন হয়ে যায়, দুই আলিফ মদ্দে লীন ইহা, ওয়াকফের সময় পাওয়া যায়।
➤ আঈন ওয়কফে রুকু, দম না ফেলে আর পড়া যাবে না।
➤ মদ্দের বামে আরজী সাকিন, ৩ আলিফ মদ্দে আরজী।
➤ মদ্দের বামে লাম্বা হামজাহ, ৩ আলিফ মদ্দে মুনফাছিল।
➤ হ্যা-এ জমীরের বামে হমজাহ যদি থাকে, ৩ আলিফ মদ্দে ছিলায় ত্ববীলা।
➤ মীম ওয়াকফে লাজিম, দম না ফেলে আর পড়া কিছুতেই যাবে না।
➤ মদ্দের বামে গোল হামজাহ, ৪ আলিফ মদ্দে মুত্তাছিল।
➤ হামজাহ ছিফাতে শাদিদাহ, আওয়াজ বন্ধ ককে শাদিদাহ।
➤ লাম-এ আল্লাহর দুই নিয়ম, পাতলা আর মোটা, যেরে করে পাতলা, যবরে আর পেশে করে মোটা।
➤ ত ওয়াকফে মুতলাক, দম না ফেলে আর পড়া ভালো না।
➤ নূন সাকিনের ইকলাব, বা করলো ইকলাব।
➤ নূন সাকিনের ইজহার, ইজহারের ৬ হরফ, গোল হা, লম্বা হা, খ, আঈন, গঈন, আর হল হমজাহ।
➤ নূন সাকিনের ইদগাম, ইদগমের ৬ হরফ, ইয়া, ওয়াও, মীম, নূন, রা, আর লাম।
➤ নূ সাকিনের ইখফাহ, ইখফার ১৫ হরফ, তা, ছা, জীম, দাল, যাল, ঝা, ফা, সীন, ছ-দ, দ্ব-দ, ত্ব, জ্ব, ক্বফ, কাফ আর সীন।
➤ যবর আছে (দুই যবর ছাড়া হরকত তানবীনের যে কোন একটি) দম ফেললে আরজী সাকিন হয়ে যায়।
➤ জীম ওয়াকফে জায়েজ,দম ফেলা নাও চলবে, পড়ে য়াওয়াও চলবে।
➤ দুই যবর-এ দম ফেললে, এক যবর বাদ দিয়ে, এক আলিফ টানতে হয়, একেই মদ্দে ইওয়াজ কয়।
➤ঝা ওয়াকফে মুঝাওয়াজ, দম না ফেলে পড়ে যাওয়াই ভালো।
➤ গোল তা এ দম ফেললে, গোল তা হা হয়ে আরজী সাকিন হয়ে যায়।
➤ তিন+তিন=৬ ফোটা ওয়াকফে মুযানাকা, দুই জায়গার এক জায়গায় দম আমরা ফেলব।
➤ মদ্দে আছলীতে দম ফেললে, এক আলিফ টানতে হয়।
➤ লা ওয়াকফে আলাইহ। দম ফেলানো যাবে না।
➤ হা-এ জমির -এ দম ফেললে, আরজী সাকিন হয়ে যায়।
➤ ছ-দ ওয়াকফে মুরখখছ, দম না ফেলে পড়ে যাওয়াই উত্তম।
➤ এটাই আলিফ যায়েদা, টেনে পড়া যাবে না।
➤ আনাবা শব্দের নূনের পরের আলিফকে, এক আলিফ টানতে হয়। করণ, এটা আলিফে যায়িদার আলিফ নয়, কারণ এটা আনা শব্দের আলিফ নয়।
➤ আলিফে যায়িদায় দম ফেলিলে, এক আলিফ টানতে হয়।
➤ ক্বফ ওয়াকফে আমর, এই খানে দম ফেলিবার হুকুম করা হয়েছে।
➤ দম ফেলিবার কারণে মদ্দের হরফ হইলে, এক আলিফ টানতে হয়।
➤ওয়াকফে সাকতাহ। দম না ফেলে আওয়াজটাকে একটু বন্ধ করতে হয়।
➤ যবর অথবা যেরের বামে খালি ইয়া তে দম ফেলিলে এক আলিফ টানতে হয়।
➤ যদি থাকে ওয়াকফাহ, দম না ফেলে সাকতার চেয়ে বেশী দেরী কবতে হয়।
➤ পেশের বামে খালী ওয়াও, দম ফেললে এক আলিফ টানতে হয়্
➤ক্ব-ফ ওয়াকফে ক্বীলা আলাইহ। দম ফেলান ভাল।
➤ তাশদীদ এ দম ফেললে, ২ অক্ষরের সময়, এক অক্ষরেই লাগিবে।
➤ ওয়াছলে আওলা মিলিয়ে পড়াই উত্তম।
ঘন্টায় কুরআন শিক্ষা ।
সহজ কুরআন শিক্ষা ইসলামিক ফাউন্ডেশন ।
ক্ব-রীয়ানা পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা বই।
নূরানী পদ্ধতিতে হাদিস।
কারিয়ানা পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা।
কারিয়ানা পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা বই।
নূরানী পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা ।
আশা করি এ্যাপসটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। যদি আপনার এর দ্বারা উপকৃত হন তাহলে আমার
জন্য দোয়া করবেন এবং এ্যাপসটি যাতে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায় তার জন্য আপনারা সুন্দর
সুন্দর কমেন্ট করে ৫ষ্টার রেটিং দিয়ে দিবেন।
আরো রয়েছে অনেক অধ্যায় আপনাদের খেদমতে আসা করি ভালো লাগবে সবার ।
তারা দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন আর্লাহ হাফেজ।