মুমিন বান্দাকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ভালোবাসেন। তাই তাঁর প্রিয় বান্দাকে যত্ন নেন ও আদর করেন।
একজন মুমিন কীভাবে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবে- সেটি শিখিয়ে দিয়েছেন। যে দোয়ায় মুমিন বান্দার দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ হবে, সে দোয়া বলে দিয়েছেন।
বোখারি ও মুসলিমে হজরত আনাস (রা.) বলেন নবীজি (সা.) জীবনের প্রায়ই সময় এ দোয়াটি পড়তেন-
‘রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়া কিনা আজাবান্নার।’
অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ দান কর। আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচাও।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত ২০১)।
কাবাঘর তাওয়াফের সময় এ দোয়া পড়া ভালো। তাছাড়া মুমিন ব্যক্তি সবসময় এ দোয়া পাঠ করবে। নামাজের সালাম ফিরানোর আগে রাসূল (সা.) এ দোয়া পাঠ করতেন। (বোখারি)।
আমরা আল্লাহতায়ালার কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ কামনার পাশাপাশি জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি থেকে বাঁচতে চাই। হে আল্লাহ! মুসলিম উম্মাহকে তাঁর শেখানো ভাষায় কল্যাণ কামনা করার তাওফিক দান করুন।